Skip to main content

বড়োদিন

সূচনা :- হিন্দুদের যেমন দূর্গাপুজো, মুসলমানদের মহরম বড় উৎসব। ক্রিস্ট্রানদের তেমই বড় উৎসব হল  বড়োদিন। ২৫শে ডিসেম্বর এই দিনটিতে ঈশ্বরপুত্র যীশু জেরুজালেমে বেথেলহম শহর এক ঘোড়ার আস্তাবলে জন্ম গ্রহণ করেন।পৃথিবীর এক বিপদময় সময়ে যীশুর আবির্ভাব ঘটে । এই শিশু যীশু পরবর্তীতে জাতির পরিত্রাতা রূপে অবতীর্ন হয়  মানব জাতিকে অহিংসা, শান্তি ও প্রেমের মন্ত  দিয়ে যান।
বাংলাএলিরিক্সকে ধন্যবাদ

উইৎসবের বর্ণনা :- যীশুর এই  জন্মদিনটিকে উৎসব ও আনন্দের মধ্যে ক্রিস্ট্রান -ধর্মাবলিরা পালন করে। ক্রিস্ট্রান সম্প্রদায় ছাড়াও হিন্দুরাও দিনটিকে যথাযোগ্য মর্যাদার সঙ্গে পালন করে। চারি দিকে আলোর রোশনাইতে ভোরে।২৪শে ডিসেম্বর 
বাংলাএলিরিক্সকে ধন্যবাদ

রাত ১২ ঘণ্টামাধ্যমে বড়দিনের উৎসব শুরু হয়। এই দিনটি বলা হয় ক্রিসমাস ডে।২৫শে ডিসেম্বর গিজায় গীজায় গী জায় ঘন্টাধ্বনির মাধমে এই শুভ দিনটির সূচনা হয়। সারাদিন ধরে  চলে উৎসব ।ক্রিস্ট্রান -ধর্মাবলি মানুষরা নতুন পোষাকে শান্তক্লাজ বের করে। সেইসঙ্গে দুঃ স্তদের  মধ্যে আহায্যবিতরণ করা হয়। পীড়িত মানুষের সেবা করা হয়। বড়দিনে একে অপরকে শুভেচ্ছা জানায় ।

উপহর :- বড়দিনের উৎসব ক্রিস্ট্রানদের হলেও আজ এই বড়দিন উ ৎসব সার্বজনীন আনন্দের রূপর নিয়েছে ।
এই দিনটি বছরের সৎকারের দিন হিসাবে পরিচিত ।





Comments

Popular posts from this blog

ছোটদের গল্প (এক কৃপণের ধন )

 এক মহা কৃপণ লোক ছিল। একদিন সে তার সমস্ত বিষয় সম্পত্তি বিক্রি করে, শহর থেকে বেশ বড় একটা সোনার দলা কিনে নিয়ে এল। তারপর সেটি ঘরে না রেখে, লুকিয়ে তার বাগানের এক কোণে মাটিতে গর্ত করে পুঁতে রাখল। এরপর থেকে রোজ সকাল হলেই, সেই কৃপণ তার বাগানে গিয়ে, চুপি চুপি গর্তের মাটি সরিয়ে সোনার দোলাটি দেখে, আবার মাটি চাপা দিয়ে আসত। সোনার দোলাটি ঘরে না রেখে মাটিতে পুঁতে কৃপণ মনে মনে খুব নিশ্চিন্ত হয়েছিল। এই ভাবে তার কেটে গেল অনেক দিন। হটাৎ একদিন সেই কৃপণের বাড়ির ধূত চাকর দেখে ফেলল সেই কান্ড। রোজ সকালে মনিবকে বাগানের মাটি খুঁড়তে দেখে তার ভীষণ কৌতূহল হল। গর্তের ভেতর কি আছে, তা দেখার জন্য সে সুযোগ খুঁজতে লাগল। একদিন কৃপণ কিছু কেনাকাটি করতে শহরে গেল। বাড়ি ফিরতে সন্ধ্যা গড়িয়ে রাত হল। সেই ফাঁকে চাকরটি বাগানে গিয়ে গর্তের মাটি সরিয়ে দেখতে পেল সোনার দলাটি। এতো বড়ো একটি সোনার দলা হাতে পেয়ে চাকরটির ভীষণ লোভ হল। মনিব ফেরার আগেই সে চুপি চুপি সোনার দলাটি নিয়ে পালিয়ে গেল। রোজকার মতো, পরেরদিন সকলে কৃপণ গর্তের কাছে গিয়ে দেখল, গর্ত খালি। সেখানে সোনার দলাটি নেই। কৃপণ বুক চাপড়ে কাঁদতে লাগল। তার কান্না শুনে প্রতিবেশিরা সবাই ছু

জনগণ মন (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)

 জনগণ মন অধিকনাক ও জন হে।  ভারত ভাগ্য বিধাতা।।  পাঞ্জাব ব সিন্ধ গুজরাত মারাঠা।  দাবির ও উৎচলো গঙ্গা।  তব শুভ  অসিস  মাঘে ।। গা হে তব জয় গাথা।  জনগণ মঙ্গল ও গায়ক ও  জয় হে ।। ভারত ভাগ্য বিধাতা জয় হে জয় হে জয় হে । জয় জয় জয় জয় জয় হে। ।