Skip to main content

স্বামী বিবেকানন্দ




সূচনা :- ভারতবর্ষের মর্যাদাকে বিশ্বের দরবারে সুপ্রতিষ্ঠিত করে ছিলেন মানবতার প্রেম দিয়ে স্বামী বিবেকানন্দ।

উইকিপিডিয়াকে ধন্যবাদ

জন্ম ও বংশেদি :- উত্তর কলকাতার শিমলা অঞ্চলের বোনেদি দত্ত পরিবারে ১৮৬৩ সালে ১২ই জন স্বামী বিবেকানন্দের জন্ম হয়। পিতার নাম বিশ্বনাথ দত্ত ও মা ভুবনেস্বরী দেবী। বাল্যকালে তার নাম ছিল নরেন্দ্রনাথ দত্ত। ডাক নাম ছিল বীরেশ্বর বা বিলে।

শিক্ষা :- স্বামী আনন্দ বাল্যকাল থেকেই যেমন  ডানপিটে ছিলেন  তেমনি মেধাবী, নির্ভীক ও সত্যবাদী ছিলেন।  ইউরোপ মেট্রিপলিসন ইনিস্টিউশন থেকে এট্রান্স ও পরে স্কোটিশ চার্চ থেকে বি -এ পাশ করেন।
উইকিপিডিয়াকে ধন্যবাদ







সন্ন্যাস গ্রহণ :- বি-এ পাশ করার পর রামকৃষ্ণ পরম দেবের সংস্পশে এসে তিনি দক্ষিণেশ্বরে তাঁর কাছে সন্ন্যাস গ্রহণ করেন এবং নরেন্দ্রনাথ দত্তের নাম হয় স্বামী বিবেকানন্দ।

ধর্মপাচার :- সন্ন্যাস গ্রহন পর রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের বাণী ও আদৰ্শ সারা ভারতবর্ষে প্রচার করেন। সাধারণ মানুষের সুখ দুঃখ তিনি উপলদ্ধি করেন। তিনি 'বেলুর মঠ' স্থাপন করেন।
১৮৯৬ সালে আমেরিকার শিকাগো,শহরে  বিশ্বধর্ম মহা সম্মেলনে যোগদান করে ভারতবর্ষের মহিমা তুলে ধরেন। তাঁর আর্দশে অনুপ্রাণিত হতে বহু মানুষ তারা শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন।

উপসংহার :- ১৯০২ সালে ৪ঠা জুলাই মাত্র ৩৯ বছর বয়সে তিনি দেহত্যাগ করেন। তিনি জাতিভেদ মানতেন না। তাঁর বাণী ও জীবনের লক্ষ্য ছিল।" জীবে প্রেম করে যেজন', সেইবিছে ঈশ্বর। "







Comments

Popular posts from this blog

ছোটদের গল্প (এক কৃপণের ধন )

 এক মহা কৃপণ লোক ছিল। একদিন সে তার সমস্ত বিষয় সম্পত্তি বিক্রি করে, শহর থেকে বেশ বড় একটা সোনার দলা কিনে নিয়ে এল। তারপর সেটি ঘরে না রেখে, লুকিয়ে তার বাগানের এক কোণে মাটিতে গর্ত করে পুঁতে রাখল। এরপর থেকে রোজ সকাল হলেই, সেই কৃপণ তার বাগানে গিয়ে, চুপি চুপি গর্তের মাটি সরিয়ে সোনার দোলাটি দেখে, আবার মাটি চাপা দিয়ে আসত। সোনার দোলাটি ঘরে না রেখে মাটিতে পুঁতে কৃপণ মনে মনে খুব নিশ্চিন্ত হয়েছিল। এই ভাবে তার কেটে গেল অনেক দিন। হটাৎ একদিন সেই কৃপণের বাড়ির ধূত চাকর দেখে ফেলল সেই কান্ড। রোজ সকালে মনিবকে বাগানের মাটি খুঁড়তে দেখে তার ভীষণ কৌতূহল হল। গর্তের ভেতর কি আছে, তা দেখার জন্য সে সুযোগ খুঁজতে লাগল। একদিন কৃপণ কিছু কেনাকাটি করতে শহরে গেল। বাড়ি ফিরতে সন্ধ্যা গড়িয়ে রাত হল। সেই ফাঁকে চাকরটি বাগানে গিয়ে গর্তের মাটি সরিয়ে দেখতে পেল সোনার দলাটি। এতো বড়ো একটি সোনার দলা হাতে পেয়ে চাকরটির ভীষণ লোভ হল। মনিব ফেরার আগেই সে চুপি চুপি সোনার দলাটি নিয়ে পালিয়ে গেল। রোজকার মতো, পরেরদিন সকলে কৃপণ গর্তের কাছে গিয়ে দেখল, গর্ত খালি। সেখানে সোনার দলাটি নেই। কৃপণ বুক চাপড়ে কাঁদতে লাগল। তার কান্না শুনে প্রতিবেশিরা সবাই ছু

জনগণ মন (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)

 জনগণ মন অধিকনাক ও জন হে।  ভারত ভাগ্য বিধাতা।।  পাঞ্জাব ব সিন্ধ গুজরাত মারাঠা।  দাবির ও উৎচলো গঙ্গা।  তব শুভ  অসিস  মাঘে ।। গা হে তব জয় গাথা।  জনগণ মঙ্গল ও গায়ক ও  জয় হে ।। ভারত ভাগ্য বিধাতা জয় হে জয় হে জয় হে । জয় জয় জয় জয় জয় হে। ।