Skip to main content

সরস্বতী পূজা

সূচনা :- বাঙালী ঘরে ঘরে বারোমাসে তেরো পার্ব্বন একটা কথা প্রচালিত আছে। শারদীয়া  পূজার পর থেকে এক একটি উৎসব ফিরে আসে। দুর্গাপূজোর পর ও দেবী সরস্বতী পূজার সর্বত্র পালিত হয়।


প্রতিমার বর্ণনা :- দেবী সরস্বতী শ্বেতবর্ণ ও শ্বেত পদ্মর উপর অধিঠিত। পরিধানে শ্বেত বস্ত্র হাতে বীণা। দেবী সরস্বতী অপর এক  নাম বীণাপানি। দেবীর সার্বঙ্গে শুভ্রতা বিরাজ করা দেবকে শুভ্রতা ও প্রবিত্রতার প্রতীক মনে করা হয়।

পূজা :- মাঘ শুক্লা পঞ্চমী তিথিতে দেবীর পূজা হয়।ছাত্র  - ছাত্রীরা দেবীর পায়ের কাছে বই, খাতা পেন শিক্ষণ - সামগ্রী রেখে অঞ্জলিদেয় এবং বিদ্বান ও জ্ঞান হবার জন্য প্রার্থনা কর। দেবী সরস্বতী পূজোর সময় স্কুল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আনন্দের বন্যা বয়ে যায়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছাড়াও দেবী সরস্বতীর পূজা বাঙ্গালীর ঘরে ঘরে হয়।

উপসংহার:দেবী সরস্বতী পূজায় কোনও র্আম্বর না করে ছাত্র- ছাত্রীর উচিত মন দিয়ে পড়াশুনা করা এবং সঠিক শিক্ষায় শিক্ষীত হয়ে দেশ ও দশের কাজে লাগা ।

Comments

Popular posts from this blog

ছোটদের গল্প (এক কৃপণের ধন )

 এক মহা কৃপণ লোক ছিল। একদিন সে তার সমস্ত বিষয় সম্পত্তি বিক্রি করে, শহর থেকে বেশ বড় একটা সোনার দলা কিনে নিয়ে এল। তারপর সেটি ঘরে না রেখে, লুকিয়ে তার বাগানের এক কোণে মাটিতে গর্ত করে পুঁতে রাখল। এরপর থেকে রোজ সকাল হলেই, সেই কৃপণ তার বাগানে গিয়ে, চুপি চুপি গর্তের মাটি সরিয়ে সোনার দোলাটি দেখে, আবার মাটি চাপা দিয়ে আসত। সোনার দোলাটি ঘরে না রেখে মাটিতে পুঁতে কৃপণ মনে মনে খুব নিশ্চিন্ত হয়েছিল। এই ভাবে তার কেটে গেল অনেক দিন। হটাৎ একদিন সেই কৃপণের বাড়ির ধূত চাকর দেখে ফেলল সেই কান্ড। রোজ সকালে মনিবকে বাগানের মাটি খুঁড়তে দেখে তার ভীষণ কৌতূহল হল। গর্তের ভেতর কি আছে, তা দেখার জন্য সে সুযোগ খুঁজতে লাগল। একদিন কৃপণ কিছু কেনাকাটি করতে শহরে গেল। বাড়ি ফিরতে সন্ধ্যা গড়িয়ে রাত হল। সেই ফাঁকে চাকরটি বাগানে গিয়ে গর্তের মাটি সরিয়ে দেখতে পেল সোনার দলাটি। এতো বড়ো একটি সোনার দলা হাতে পেয়ে চাকরটির ভীষণ লোভ হল। মনিব ফেরার আগেই সে চুপি চুপি সোনার দলাটি নিয়ে পালিয়ে গেল। রোজকার মতো, পরেরদিন সকলে কৃপণ গর্তের কাছে গিয়ে দেখল, গর্ত খালি। সেখানে সোনার দলাটি নেই। কৃপণ বুক চাপড়ে কাঁদতে লাগল। তার কান্না শুনে প্রতিবেশিরা সবাই ছু

জনগণ মন (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)

 জনগণ মন অধিকনাক ও জন হে।  ভারত ভাগ্য বিধাতা।।  পাঞ্জাব ব সিন্ধ গুজরাত মারাঠা।  দাবির ও উৎচলো গঙ্গা।  তব শুভ  অসিস  মাঘে ।। গা হে তব জয় গাথা।  জনগণ মঙ্গল ও গায়ক ও  জয় হে ।। ভারত ভাগ্য বিধাতা জয় হে জয় হে জয় হে । জয় জয় জয় জয় জয় হে। ।