সূচনা :- দূর কে নিকট করার জন্য সফল অবিস্কার টিলগ্রাফ, টালিফোন, টালিফোন, বে-তার যন্ত্র। ১৯২৮ সালে যুগান্তকারী আবিষ্কার জন বেয়াডের টেলিভিশন ও দূরদর্শন।যাতে শব্দ তরঙ্গের সাথে ছবিও ভেসে এর বৈদ্রুতিক যন্ত্রে । টেলি কথার অর্থ হল দূর ও ভিশন কথার হল দর্শন বা দেখা। দূরদর্শন হলে ও চলচ্চিত্রের মিলিত রূপ। বর্তমানে তালিভিশন বা দূরদর্শন।
বর্ণনা :- টালিভিশন বা দূরদর্শন আনন্দ ও জ্ঞানলাভে একটি অতি শুক্ষ সুন্দর বৈদ্রুতিক মাধ্যম। দূরদর্শন শুধুমাত্র চিত্ত বিনোদন করে না , শিক্ষা বিস্তারেও এর অবদান অপরিসীম।শক্তি শালী ক্যায়েরায় তোলা গতিশীল দৃশের চিত্র প্রেরক যন্ত্রের সাহাজে তরঙ্গে পাঠানো হয়। গ্রাহকযন্ত্র তাগ্রহন করে এবং বিশেষ কৌশলে আমাদের চোখের সামনে তা ভেসে ওঠে।
উপকারীতা :- গণশক্তির বড় মাধ্যম বর্তমানে দূরদর্শন। দূর দর্শনের সাহায্যের দেশ বিদেশ বহু অজানা অচেনার সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। খেলাধূলা, শিক্ষা, স্বাস্থ বিনোদন সবাই আমরা ঘরে বসে পেয়ে যাই দূরদর্শনের পর্দায়।
অপকারীতা :- দৃশ্য ও শব্দের নেশায় বর্তমানে সকলেই মোহো গ্রস্ত ফলে বিশেষভাবে ছাত্র - ছাত্রী শিশু মনে প্রতিক্রিয়া শুরু হয়েছে।
উসংহার :- টেলিভিশন বা দূরদর্শন পর্দায় কুরুচিপূর্ন চিত্র প্রদশন হলেও আজ দূরদর্শন ঘরে ঘরে স্থান পেয়েছে।
Comments
Post a Comment