Skip to main content

ক্রিকেট

 


সূচনা :- আমাদের ভারতবর্ষের ক্রিকেট খেলা নয়। ইংরেজরাই সর্বপ্রথম ক্রিকেট খেলা শুরু করে। বর্তমানে ক্রিকেট খেলার দেশগুলো হল - ভারত, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষীনআফ্রিকা, নিউজিল্যান্ড, পাকিস্তান, জিম্বাবোয়ে, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও শ্রীলংকা।

খেলার উপকরণ :- ক্রিকেট খেলায় ২২ গজ দূরত্বের দু' জন ব্যাটসম্যান ব্যাট নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে। দু ' প্রান্তে তিনটি করে ৬ টি স্ট্যাম্প পোতা থাকে, স্টাম্পের উপর বেল থেকে।ব্যাটম্যান দের হাতে গ্লাভস, পায়ে প্যাড, মাথায় সেফটি টুপি থাকে। ক্রিকেট বল বিভিন্ন ধরনের হয়, ডিউস বলেই অন্তর্জাতিক খেলাগুলি হয়। ব্যাটম্যানের পিছনে উইকেট রক্ষক থাকে।ক্রিকেট খেলা যে সীমানার মধ্যে হয় তাকে বলে পিচ।


খেলার নিয়ম :- ক্রিকেট খেলা হয় ১১×২=২২ জনের স্টাম্পের দু ' দিকে দুজন ব্যাটম্যান দাঁড়ায়। বিপক্ষ দলের এক জন স্টাম্পের পিছনে দাঁড়িয়ে থাকে। একজন বল করে, বাকি ন ' জন মাঠের বিভিন্ন প্রান্তে দড়িয়ে থাকে। একজন বলার মোট  ছ' বার ব্যাটের বিপক্ষে বল ছোঁড়ে । ছ ' বার বল ছোঁড়াকে ক্রিকেট পরিভাষায় এক ওভার বলে। এই খেলা পরিচলনা করে একজন আম্পাযার। এই খেলা পাঁচ দিন, তিন দিন বা এক দিনের হয়। বর্তমানে একদিনের ক্রিকেট খেলাই বেশি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। এই খেলা সীমিত ওভারের হয়ে থাকে।

উপসংহার :- জনপ্রিয় এই ক্রিকেট খেলার ধৈয্য ও বুদ্ধি প্রয়োজন, ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে ক্রিকেট খেলা জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বর্তমানে পচিমবঙ্গের প্রতিটি কোনায় ক্রিকেট খেলা শুরু হয়েছে।



Comments

Popular posts from this blog

ছোটদের গল্প (এক কৃপণের ধন )

 এক মহা কৃপণ লোক ছিল। একদিন সে তার সমস্ত বিষয় সম্পত্তি বিক্রি করে, শহর থেকে বেশ বড় একটা সোনার দলা কিনে নিয়ে এল। তারপর সেটি ঘরে না রেখে, লুকিয়ে তার বাগানের এক কোণে মাটিতে গর্ত করে পুঁতে রাখল। এরপর থেকে রোজ সকাল হলেই, সেই কৃপণ তার বাগানে গিয়ে, চুপি চুপি গর্তের মাটি সরিয়ে সোনার দোলাটি দেখে, আবার মাটি চাপা দিয়ে আসত। সোনার দোলাটি ঘরে না রেখে মাটিতে পুঁতে কৃপণ মনে মনে খুব নিশ্চিন্ত হয়েছিল। এই ভাবে তার কেটে গেল অনেক দিন। হটাৎ একদিন সেই কৃপণের বাড়ির ধূত চাকর দেখে ফেলল সেই কান্ড। রোজ সকালে মনিবকে বাগানের মাটি খুঁড়তে দেখে তার ভীষণ কৌতূহল হল। গর্তের ভেতর কি আছে, তা দেখার জন্য সে সুযোগ খুঁজতে লাগল। একদিন কৃপণ কিছু কেনাকাটি করতে শহরে গেল। বাড়ি ফিরতে সন্ধ্যা গড়িয়ে রাত হল। সেই ফাঁকে চাকরটি বাগানে গিয়ে গর্তের মাটি সরিয়ে দেখতে পেল সোনার দলাটি। এতো বড়ো একটি সোনার দলা হাতে পেয়ে চাকরটির ভীষণ লোভ হল। মনিব ফেরার আগেই সে চুপি চুপি সোনার দলাটি নিয়ে পালিয়ে গেল। রোজকার মতো, পরেরদিন সকলে কৃপণ গর্তের কাছে গিয়ে দেখল, গর্ত খালি। সেখানে সোনার দলাটি নেই। কৃপণ বুক চাপড়ে কাঁদতে লাগল। তার কান্না শুনে প্রতিবেশিরা সবাই ছু

জনগণ মন (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)

 জনগণ মন অধিকনাক ও জন হে।  ভারত ভাগ্য বিধাতা।।  পাঞ্জাব ব সিন্ধ গুজরাত মারাঠা।  দাবির ও উৎচলো গঙ্গা।  তব শুভ  অসিস  মাঘে ।। গা হে তব জয় গাথা।  জনগণ মঙ্গল ও গায়ক ও  জয় হে ।। ভারত ভাগ্য বিধাতা জয় হে জয় হে জয় হে । জয় জয় জয় জয় জয় হে। ।