Skip to main content

ফুটবল

 সূচনা :- ফুটবল খেলা শুরু হয় ইংল্যান্ডে। পরবর্তীতে ফুটবল খেলা ছড়িয়ে পড়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে । বর্তমানে আমাদের দেশও ফুটবল খেলা জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।

খেলার উপকরণ :- একটি রবারের ব্লাডারকে একটি পুরু চাম ড়ার গোল আকরের খোলের মধ্যে প্রবেশ করিয়ে হাওয়া ভরে ফুটবল তৈরি হয়। ফুটবল খেলার উপযোগী মাঠের দৈর্ঘ্য  ১২০ গজ ও প্রস্থ ৮০ গজ। এই খেলা দু, টি দলের মধ্যে হয়ে থাকে , । দু'প্রান্তে দু, টি গোল পোস্ট থাকে। গোলপোস্টের জালে বল প্রবেশ করলেই 'গোল' বলে ধরা হয়।


 বিবরণ :- ফুটবল খেলার এক এক দলের ১১ জন করে খেলোয়াড প্রয়োজন।১ জন গোলকিপার। সে চেষ্টা করে  বিপক্ষ দলের খেলোয়াডেরা পোস্টের মধ্যে যেন বল ঢকাতে  না পারে । সামনের দিকে প্রতিটি দলে ব্যাক, স্টাপার ব্যাক, হাপ ব্যাক, লিংম্যান , ফরোয়াড থাকে।একজন রেফারী খেলা পরিচালনা করেন এবং মাঠের দু'দিকে দু, জন লাইন্স ম্যান রিফারীকে সাহায্য করেন। যে দল শেষ পৰ্যন্ত বেশী গোল করতে পারে সেই দল বিজয়ী হয়, দুটি দলই গোল করতে না পারলে বা সমান গোল করলে খেলা ড্র হয়।

উপকারিতা :- ফুটবল খেলার সমস্ত অঙ্গ - প্রত্যঙ্গের খুব ভাল ব্যায়াম হয়।

উপসংহার :- ফুটবল অত্যান্ত জনপ্রিয় খেলা। স্কুল, কলেজ, বিভিন্ন ক্লাব ও পাড়ায় পাড়ায় ফুটবল খেলা হয়। ভারতে ফুটবলের বিভিন্ন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠান হয়। লিগ, শিন্ড, ডি •সি•এম, রোভার্স, ডুরান্ড, সিজার্স, ফেডারেশন কাপ ইত্যাদি বিভিন্ন খেলা আমাদের দেশে হয়।

Comments

Popular posts from this blog

ছোটদের গল্প (এক কৃপণের ধন )

 এক মহা কৃপণ লোক ছিল। একদিন সে তার সমস্ত বিষয় সম্পত্তি বিক্রি করে, শহর থেকে বেশ বড় একটা সোনার দলা কিনে নিয়ে এল। তারপর সেটি ঘরে না রেখে, লুকিয়ে তার বাগানের এক কোণে মাটিতে গর্ত করে পুঁতে রাখল। এরপর থেকে রোজ সকাল হলেই, সেই কৃপণ তার বাগানে গিয়ে, চুপি চুপি গর্তের মাটি সরিয়ে সোনার দোলাটি দেখে, আবার মাটি চাপা দিয়ে আসত। সোনার দোলাটি ঘরে না রেখে মাটিতে পুঁতে কৃপণ মনে মনে খুব নিশ্চিন্ত হয়েছিল। এই ভাবে তার কেটে গেল অনেক দিন। হটাৎ একদিন সেই কৃপণের বাড়ির ধূত চাকর দেখে ফেলল সেই কান্ড। রোজ সকালে মনিবকে বাগানের মাটি খুঁড়তে দেখে তার ভীষণ কৌতূহল হল। গর্তের ভেতর কি আছে, তা দেখার জন্য সে সুযোগ খুঁজতে লাগল। একদিন কৃপণ কিছু কেনাকাটি করতে শহরে গেল। বাড়ি ফিরতে সন্ধ্যা গড়িয়ে রাত হল। সেই ফাঁকে চাকরটি বাগানে গিয়ে গর্তের মাটি সরিয়ে দেখতে পেল সোনার দলাটি। এতো বড়ো একটি সোনার দলা হাতে পেয়ে চাকরটির ভীষণ লোভ হল। মনিব ফেরার আগেই সে চুপি চুপি সোনার দলাটি নিয়ে পালিয়ে গেল। রোজকার মতো, পরেরদিন সকলে কৃপণ গর্তের কাছে গিয়ে দেখল, গর্ত খালি। সেখানে সোনার দলাটি নেই। কৃপণ বুক চাপড়ে কাঁদতে লাগল। তার কান্না শুনে প্রতিবেশিরা সবাই ছু

জনগণ মন (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)

 জনগণ মন অধিকনাক ও জন হে।  ভারত ভাগ্য বিধাতা।।  পাঞ্জাব ব সিন্ধ গুজরাত মারাঠা।  দাবির ও উৎচলো গঙ্গা।  তব শুভ  অসিস  মাঘে ।। গা হে তব জয় গাথা।  জনগণ মঙ্গল ও গায়ক ও  জয় হে ।। ভারত ভাগ্য বিধাতা জয় হে জয় হে জয় হে । জয় জয় জয় জয় জয় হে। ।