এক বণিকের লবণের ব্যবসা ছিল।সে হাটে হাটে ঘুরে ঘুরে লবন বেচাকেনা করতো। একটি গাধা তার সঙ্গে সঙ্গে লবণের বোঝা বয়ে বেড়াত।একদিন বণিক গাধার পিঠে বেশ ভারী এক লবণের বোঝা চাপিয়ে দিল।সেই বোঝা পিঠে নিয়ে গাধা বেশ কষ্ট হচ্ছিল।পথে যেতে যেতে একটি নালা পড়লো। সেই নালার উপর একটি সাঁকো ছিল। গাধা অনেক কষ্টে সেই সাঁকোর উপর গিয়ে উঠল।তারপর কয়েক পা এগোতেই সাঁকোর একটি পচা কাঠ ভেঙে পড়লো। গাধা ও লবণের বোঝা নিয়ে ঝপাং করে পড়লো নালার জলে।বণিক গাধার পিছনে ছিল।সে দৌড়ে গিয়ে অনেক কষ্টে গাধাকে নালা থেকে টেনে তুলল।ততক্ষনে নালার জলে অনেকটা ভিজে গলে গেল।
এক মহা কৃপণ লোক ছিল। একদিন সে তার সমস্ত বিষয় সম্পত্তি বিক্রি করে, শহর থেকে বেশ বড় একটা সোনার দলা কিনে নিয়ে এল। তারপর সেটি ঘরে না রেখে, লুকিয়ে তার বাগানের এক কোণে মাটিতে গর্ত করে পুঁতে রাখল। এরপর থেকে রোজ সকাল হলেই, সেই কৃপণ তার বাগানে গিয়ে, চুপি চুপি গর্তের মাটি সরিয়ে সোনার দোলাটি দেখে, আবার মাটি চাপা দিয়ে আসত। সোনার দোলাটি ঘরে না রেখে মাটিতে পুঁতে কৃপণ মনে মনে খুব নিশ্চিন্ত হয়েছিল। এই ভাবে তার কেটে গেল অনেক দিন। হটাৎ একদিন সেই কৃপণের বাড়ির ধূত চাকর দেখে ফেলল সেই কান্ড। রোজ সকালে মনিবকে বাগানের মাটি খুঁড়তে দেখে তার ভীষণ কৌতূহল হল। গর্তের ভেতর কি আছে, তা দেখার জন্য সে সুযোগ খুঁজতে লাগল। একদিন কৃপণ কিছু কেনাকাটি করতে শহরে গেল। বাড়ি ফিরতে সন্ধ্যা গড়িয়ে রাত হল। সেই ফাঁকে চাকরটি বাগানে গিয়ে গর্তের মাটি সরিয়ে দেখতে পেল সোনার দলাটি। এতো বড়ো একটি সোনার দলা হাতে পেয়ে চাকরটির ভীষণ লোভ হল। মনিব ফেরার আগেই সে চুপি চুপি সোনার দলাটি নিয়ে পালিয়ে গেল। রোজকার মতো, পরেরদিন সকলে কৃপণ গর্তের কাছে গিয়ে দেখল, গর্ত খালি। সেখানে সোনার দলাটি নেই। কৃপণ বুক চাপড়ে কাঁদতে লাগল। তার কান্না শুনে প্রতিবেশিরা সবাই ছু
Comments
Post a Comment