Skip to main content

Posts

Showing posts from October, 2022

ছোটোদের কবিতা /ছড়া চাঁদের বুড়ি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

 এক যে ছিল চাঁদের কোনায় চরকা কাটা বুড়ি, পুরাণে তার বয়স লেখা সাতশ হাজার কুড়ি। সাদা সুতোর জাল বোনে সে হয় না বুনোন সারা, পণ ছিল তার, ধরবে জালে হাজার কোটি তারা।

JACK AND JILL

 Jack and jill Went up the hill To fetch a pill of water; Jack fell down And broke his crown And jill came tumbling after. জ্যাক এবং জিল জ্যাক এবং জিল গিয়েছিল পাহাড়ের উপর আনতে এক বালতি জল ; সেখান থেকে জ্যাক গেল পড়ে আর তাতে গেল তার মাথার চাঁদি  ভেঙে আর জিল আসতে থাকল গড়িয়ে গড়িয়ে তার পিছনে পিছনে।

HUMPTY DUMPTY

 Humpty Dumpty sat on a well, Humpty Dumpty had a great fall;  All the king&s horses And all the king's men  Could't put Humpty Dumpty together again. Thanks to Amazon

প্রার্থনা মদনমোহন তর্কালংকার

  সকাল উঠিয়া আমি মনে মনে বলি সারাদিন আমি যেন ভালো হয়ে চলি। কআদেশ করেন যাহা মোর গুরুজনে আমি যেন সেই কাজ করি ভালো মনে। ভাইবোন সকলেরে যেন ভালোবাসি, মোর লাগি ব্যথা নাহি পায় দাসদাসী।

(ছোটদের কবিতা) ছুটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

 মেঘের কোলে রোদ উঠেছে বাদল গেছে টুটি, আজ আমাদের ছুটি, ও ভাই আজ আমাদের ছুটি। কি করি আজ ভাবে না পাই পথ হারিয়ে কোন বনে যাই, কোন মাঠে যে ছুটে বেড়াই সকল ছেলে জুটি।

ফুটবল

 সূচনা :- ফুটবল খেলা শুরু হয় ইংল্যান্ডে। পরবর্তীতে ফুটবল খেলা ছড়িয়ে পড়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ।  বর্তমানে আমাদের দেশও ফুটবল খেলা জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। খেলার উপকরণ :- একটি রবারের ব্লাডারকে একটি পুরু চাম ড়ার গোল আকরের খোলের মধ্যে প্রবেশ করিয়ে হাওয়া ভরে ফুটবল তৈরি হয়। ফুটবল খেলার উপযোগী মাঠের দৈর্ঘ্য  ১২০ গজ ও প্রস্থ ৮০ গজ। এই খেলা দু, টি দলের মধ্যে হয়ে থাকে , । দু'প্রান্তে দু, টি গোল পোস্ট থাকে। গোলপোস্টের জালে বল প্রবেশ করলেই 'গোল' বলে ধরা হয়।  বিবরণ :- ফুটবল খেলার এক এক দলের ১১ জন করে খেলোয়াড প্রয়োজন।১ জন গোলকিপার। সে চেষ্টা করে  বিপক্ষ দলের খেলোয়াডেরা পোস্টের মধ্যে যেন বল ঢকাতে  না পারে । সামনের দিকে প্রতিটি দলে ব্যাক, স্টাপার ব্যাক, হাপ ব্যাক, লিংম্যান , ফরোয়াড থাকে।একজন রেফারী খেলা পরিচালনা করেন এবং মাঠের  দু'দিকে দু, জন লাইন্স ম্যান রিফারীকে সাহায্য করেন। যে দল শেষ পৰ্যন্ত বেশী গোল করতে পারে সেই দল বিজয়ী হয়, দুটি দলই গোল করতে না পারলে বা সমান গোল করলে খেলা ড্র হয়। উপকারিতা :- ফুটবল খেলার সমস্ত অঙ্গ - প্রত্যঙ্গের খুব ভাল ব্যায়াম হয়। উপসংহার :- ফুটবল অত্যান্ত জন

দয়ার সাগর বিদ্যাসাগর

সূচনা:-  বিদ্যাসাগরই প্রকৃতিই বিদ্যার সাগর এবং ভারততথা  গোটা বিশ্বের গর্ব। তখন সেই অশিক্ষা ও কুসংস্কারের জঞ্জাল দূর করতে শপত নিয়ে এসেছিলেন, তিনি সকলের শ্রেষ্ট বাঙ্গালী - ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। জন্ম ও বংশবাদী :- ১৮২০ সালে ২৬শে সেপ্টেম্বর মাসের মেদিনীপুর জেলায় বীর সিংহ গ্রামে দরিদ্র ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন । তাঁর নাম ঈশ্বরচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় । তাঁর  পিতার নাম ঠাকুরদাস বন্দ্যোপাধ্যায় ও মাতার নাম ভগবতী দেবী। ঈশ্বরচন্দ্রের পিতা কলিকাতার খুব বেতনে চাকুরী করতেন । শিক্ষা জীবন :- শৈশবে গ্রামের পাঠশালায় ঈশ্বরের শিক্ষা শুরু হয়। শেষ করে তাঁর পিতার সঙ্গে কলিকালয় চলে আসেন। কলিকাতায় তিনি ভর্তি হন সংস্কৃতি কলেজে। তিনি অত্যান্ত মেধাবী ছাত্র ছিলেন। তিনি মাত্র কুড়ি বছর বয়সে বিভিন্ন শাস্ত্রে অগাধ পণ্ডিত্য লাভ করেন এবং "বিদ্যাসাগর "উপাধী লাভ করেন। কর্ম জীবন:- সংস্কৃত কলেজ থেকে তিনি ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের অধ্যাপক হন। তিনি বর্ণপরিচয় ১ ম ভাগ ২য় ভাগ, সীতার বনবাস, কথামালা, বোধোদয়, সংস্কৃত ব্যাকারণের উক্রমণিকা, ব্যাকারণ কৌমুদী সহ বহু শিক্ষামূলক গ্রন্থ রচনা করেন। তিনি গরিবদের মধ্যে নিজের আয়

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

  সূচনা :- বিশ্বেবরেণ্য কবি, সঙ্গীত শিল্পী , ছোট গল্পের জনক কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর অনেক প্রতীভার অধিকারী । জন্ম :-বাংলা ১২৬৮ ২৫শে বৈশাখ (ইংরেজি ১৮৬১,৭ ই মে) উত্তর কলিকাতার জাঁড়াসাঁকোর বিখ্যাত ঠাকুর পরিবারে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ও মাতার নাম সারদা দেবী। শিক্ষা :- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আট বছর বয়সে প্রথমে ওরিএন্টালমিনারী সামিনারী ও পরে নর্মাল স্কুলের ভার্ত্তি হয়েছিলেন। কিন্তু স্কুলের পরিবেশে তিনি নিজেকে মানিয়ে নিতে পারেন। তিনি বাড়িতেই গৃহ শিক্ষকদের কাছ থেকে পাঠশুনা করেন। মাত্র ১৭ বছর বয়সে দাদার সঙ্গে ইংল্যান্ডে গিয়ে ইংরেজি ভাষায় বিশেষ বুৎপত্তি অর্জন করেন। কর্ম সাহিত্য জীবন :- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাল্যকাল থেকেই কবিতা লিখতে শুরু করেন। মাত্র ১২ বছর বয়সে প্রথম মুদ্রিত আকারে প্রকাশ হয় তাঁর কবিতা। তিনিসারা জীবন অসংখ্য গান, কবিতা, প্রবন্ধ, ছোট গল্প, নাটক লিখে গেছেন। তিনি অসংখ্য ছবিও  এঁকেছেন , তিনি একজন সঙ্গীত শিল্পী হিসাবে ও সুনাম অর্জন করেছিলেন। নিজের লেখায় সুর দিয়েছেন। নাটকেও অভিনয় করেছেন। ১৯১৩ সালে তিনি 'গীতাঞ্জলি ' কাব্যগ্রন্ত ইংরাজ

ক্রিকেট

  সূচনা :- আমাদের ভারতবর্ষের ক্রিকেট খেলা নয়। ইংরেজরাই সর্বপ্রথম ক্রিকেট খেলা শুরু করে। বর্তমানে ক্রিকেট খেলার দেশগুলো হল - ভারত, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষীনআফ্রিকা, নিউজিল্যান্ড, পাকিস্তান, জিম্বাবোয়ে, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও শ্রীলংকা। খেলার উপকরণ :- ক্রিকেট খেলায় ২২ গজ দূরত্বের দু' জন ব্যাটসম্যান ব্যাট নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে। দু ' প্রান্তে তিনটি করে ৬ টি স্ট্যাম্প পোতা থাকে, স্টাম্পের উপর বেল থেকে।ব্যাটম্যান দের হাতে গ্লাভস, পায়ে প্যাড, মাথায় সেফটি টুপি থাকে। ক্রিকেট বল বিভিন্ন ধরনের হয়, ডিউস বলেই অন্তর্জাতিক খেলাগুলি হয়। ব্যাটম্যানের পিছনে উইকেট রক্ষক থাকে।ক্রিকেট খেলা যে সীমানার মধ্যে হয় তাকে বলে পিচ। খেলার নিয়ম :- ক্রিকেট খেলা হয় ১১×২=২২ জনের স্টাম্পের দু ' দিকে দুজন ব্যাটম্যান দাঁড়ায়। বিপক্ষ দলের এক জন স্টাম্পের পিছনে দাঁড়িয়ে থাকে। একজন বল করে, বাকি ন ' জন মাঠের বিভিন্ন প্রান্তে দড়িয়ে থাকে। একজন বলার মোট  ছ' বার ব্যাটের বিপক্ষে বল ছোঁড়ে । ছ ' বার বল ছোঁড়াকে ক্রিকেট পরিভাষায় এক ওভার বলে। এই খেলা পরিচলনা করে একজন আম্পাযার। এই খেলা পাঁচ দিন, তিন দিন বা এক দিনের হয়। বর্

মাদার টেরেসা

 সূচনা :- অতি অসহায়ের আশ্রয়ের জননী এবং দরিদ্রদের একান্ত আপনজন যিনি তিনি আমার বিশ্ববন্দীতা মাদার টেরেসা। জন্ম ও বংশোপরিচয় :- মাদার টেরসার জন্ম যুগোশ্লাভিয়ার স্কোপজেপ্লেব ১৯১০ সালে ২৬শে আগস্ট। তাঁর বাল্য কালের নাম ছিল এগনেস গোনাস্কা বোজাস্কিহিউ। শিক্ষা ও কর্মজীবন :- মাদার টেরেসার বাল্যকালেই তাঁর মৃত্যু হয়। স্থানীয় সরকারী বিদ্যালয়ে পড়ার সময় থেকেই মাত্র ১২-১৩ বছর বয়সেই সন্ন্যাসিনী দের সেবাব্রতের আদর্শ এ তাঁর মন আগ্রহী হয়ে ওঠে ।১৯২৯ সালে ১৯ বছর বয়সে শিক্ষকতার কাজ নিয়ে কলিকাতায় চলে আসে। কলিকাতার এন্টালি সেন্ট মেরিজ স্কুলে তিনি শিক্ষকতা করেন। যদিও বেশিদিন শিক্ষকতার কাজ তাঁর ভালো লাগল না। ১৯৩৯ সালে তিনি দারিদ্র ও অসহায় মানুষের সেবায় আত্মনিয়োগ করেন।১৯৪৬ সালে 'মিনারিজ অব চ্যারিটি' স্থাপন  করেন।ক্রমে ২০ টি অনাথ অশ্রম,২ টি দাতব্য চিকিৎসালয় ৬০ টি স্কুল,৫৫ টি কুষ্ট চিকিৎসালয় স্থাপন করেন। তিনি বিশ্বের নানা দেশ থেকে অজস্র পুরস্কার পেয়েছেন । ফিলিপা ম্যাগসেসাই ও গুড সামারিটান পুরস্কার,কেনেডি ইন্টারন্যাশনাল পুরস্কার, ভারত সরকারের পদ্মশ্রী ও ভারতরত্ন খেতাব, পোপ জন শান্তি পুরস্কার ১৯৭৯ সা

দূরদর্শন

 সূচনা :- দূর কে নিকট  করার জন্য সফল অবিস্কার টিলগ্রাফ, টালিফোন, টালিফোন, বে-তার যন্ত্র। ১৯২৮ সালে যুগান্তকারী আবিষ্কার জন বেয়াডের টেলিভিশন ও দূরদর্শন। যাতে শব্দ তরঙ্গের সাথে ছবিও ভেসে এর বৈদ্রুতিক যন্ত্রে । টেলি কথার অর্থ হল দূর ও ভিশন কথার হল দর্শন বা দেখা। দূরদর্শন হলে ও চলচ্চিত্রের মিলিত রূপ। বর্তমানে তালিভিশন বা দূরদর্শন। বর্ণনা :- টালিভিশন বা দূরদর্শন আনন্দ ও জ্ঞানলাভে একটি অতি শুক্ষ  সুন্দর বৈদ্রুতিক মাধ্যম। দূরদর্শন শুধুমাত্র চিত্ত  বিনোদন করে না , শিক্ষা বিস্তারেও এর অবদান অপরিসীম।শক্তি শালী ক্যায়েরায় তোলা গতিশীল দৃশের চিত্র প্রেরক যন্ত্রের  সাহাজে তরঙ্গে পাঠানো হয়। গ্রাহকযন্ত্র তাগ্রহন করে  এবং বিশেষ কৌশলে আমাদের চোখের সামনে তা ভেসে ওঠে। উপকারীতা :- গণশক্তির বড় মাধ্যম বর্তমানে দূরদর্শন। দূর দর্শনের সাহায্যের দেশ বিদেশ বহু অজানা অচেনার সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। খেলাধূলা, শিক্ষা, স্বাস্থ বিনোদন সবাই আমরা ঘরে বসে পেয়ে যাই দূরদর্শনের পর্দায়। অপকারীতা :- দৃশ্য ও শব্দের নেশায় বর্তমানে সকলেই মোহো গ্রস্ত ফলে বিশেষভাবে ছাত্র - ছাত্রী শিশু মনে প্রতিক্রিয়া শুরু হয়েছে। উসংহার :- টেল

সরস্বতী পূজা

সূচনা :- বাঙালী ঘরে ঘরে বারোমাসে তেরো পার্ব্বন একটা কথা প্রচালিত আছে। শারদীয়া    পূজার পর থেকে এক একটি উৎসব ফিরে আসে। দুর্গাপূজোর পর ও দেবী সরস্বতী পূজার সর্বত্র পালিত হয়। প্রতিমার বর্ণনা :- দেবী সরস্বতী শ্বেতবর্ণ ও শ্বেত পদ্মর উপর অধিঠিত। পরিধানে শ্বেত বস্ত্র হাতে বীণা। দেবী সরস্বতী অপর এক  নাম বীণাপানি। দেবীর সার্বঙ্গে শুভ্রতা বিরাজ করা দেবকে শুভ্রতা ও প্রবিত্রতার প্রতীক মনে করা হয়। পূজা :- মাঘ শুক্লা পঞ্চমী তিথিতে দেবীর পূজা হয়।ছাত্র  - ছাত্রীরা দেবীর পায়ের কাছে বই, খাতা পেন শিক্ষণ - সামগ্রী রেখে অঞ্জলিদেয় এবং বিদ্বান ও জ্ঞান হবার জন্য প্রার্থনা কর। দেবী সরস্বতী পূজোর সময় স্কুল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আনন্দের বন্যা বয়ে যায়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছাড়াও দেবী সরস্বতীর পূজা বাঙ্গালীর ঘরে ঘরে হয়। উপসংহার:দেবী সরস্বতী পূজায় কোনও র্আম্বর না করে ছাত্র- ছাত্রীর উচিত মন দিয়ে পড়াশুনা করা এবং সঠিক শিক্ষায় শিক্ষীত হয়ে দেশ ও দশের কাজে লাগা ।

স্বামী বিবেকানন্দ

সূচনা :- ভারতবর্ষের মর্যাদাকে বিশ্বের দরবারে সুপ্রতিষ্ঠিত করে ছিলেন মানবতার প্রেম দিয়ে স্বামী বিবেকানন্দ। উইকিপিডিয়াকে ধন্যবাদ জন্ম ও বংশেদি :- উত্তর কলকাতার শিমলা অঞ্চলের বোনেদি দত্ত পরিবারে ১৮৬৩ সালে ১২ই জন স্বামী বিবেকানন্দের জন্ম হয়। পিতার নাম বিশ্বনাথ দত্ত ও মা ভুবনেস্বরী দেবী। বাল্যকালে তার নাম ছিল নরেন্দ্রনাথ দত্ত। ডাক নাম ছিল বীরেশ্বর বা বিলে। শিক্ষা :- স্বামী আনন্দ বাল্যকাল থেকেই যেমন  ডানপিটে ছিলেন  তেমনি মেধাবী, নির্ভীক ও সত্যবাদী ছিলেন।   ইউরোপ মেট্রিপলিসন ইনিস্টিউশন থেকে এট্রান্স ও পরে স্কোটিশ চার্চ থেকে বি -এ পাশ করেন। উইকিপিডিয়াকে ধন্যবাদ সন্ন্যাস গ্রহণ :- বি-এ পাশ করার পর রামকৃষ্ণ পরম দেবের সংস্পশে এসে তিনি দক্ষিণেশ্বরে তাঁর কাছে সন্ন্যাস গ্রহণ করেন এবং নরেন্দ্রনাথ দত্তের নাম হয় স্বামী বিবেকানন্দ। ধর্মপাচার :- সন্ন্যাস গ্রহন পর রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের বাণী ও আদৰ্শ সারা ভারতবর্ষে প্রচার করেন। সাধারণ মানুষের সুখ দুঃখ তিনি উপলদ্ধি করেন। তিনি 'বেলুর মঠ' স্থাপন করেন। ১৮৯৬ সালে আমেরিকার শিকাগো,শহরে  বিশ্বধর্ম মহা সম্মেলনে যোগদান করে ভারতবর্ষের মহিমা তুলে ধরেন। তাঁর আ

বড়োদিন

সূচনা :- হিন্দুদের যেমন দূর্গাপুজো, মুসলমানদের মহরম বড় উৎসব। ক্রিস্ট্রানদের  তেমই বড় উৎসব হল  বড়োদিন। ২৫শে ডিসেম্বর এই দিনটিতে ঈশ্বরপুত্র যীশু জেরুজালেমে বেথেলহম শহর এক ঘোড়ার আস্তাবলে জন্ম গ্রহণ করেন।পৃথিবীর  এক বিপদময় সময়ে যীশুর আবির্ভাব ঘটে । এই শিশু যীশু পরবর্তীতে জাতির পরিত্রাতা রূপে অবতীর্ন হয়  মানব জাতিকে অহিংসা, শান্তি ও প্রেমের মন্ত  দিয়ে যান। বাংলাএলিরিক্সকে ধন্যবাদ উইৎসবের বর্ণনা :- যীশুর এই  জন্মদিনটিকে উৎসব ও আনন্দের মধ্যে ক্রিস্ট্রান -ধর্মাবলিরা পালন করে। ক্রিস্ট্রান সম্প্রদায় ছাড়াও হিন্দুরাও দিনটিকে যথাযোগ্য মর্যাদার সঙ্গে পালন করে।   চারি দিকে আলোর রোশনাইতে ভোরে।২৪শে ডিসেম্বর  বাংলাএলিরিক্সকে ধন্যবাদ রাত ১২ ঘণ্টামাধ্যমে বড়দিনের উৎসব শুরু হয়। এই দিনটি বলা হয় ক্রিসমাস ডে।২৫শে ডিসেম্বর গিজায় গীজায় গী জায় ঘন্টাধ্বনির মাধমে এই শুভ দিনটির সূচনা হয়। সারাদিন  ধরে  চলে উৎসব ।ক্রিস্ট্রান -ধর্মাবলি মানুষরা নতুন পোষাকে শান্তক্লাজ বের করে। সেইসঙ্গে দুঃ স্তদের  মধ্যে আহায্যবিতরণ করা হয়। পীড়িত মানুষের সেবা করা হয়। বড়দিনে একে অপরকে শুভেচ্ছা জানায় । উপহর :- বড়দিনের উৎসব ক্র